- কষ্টের জীবনে সফলতার গল্প
- মোটিভেশনাল কথাবার্তা।
- ভালোবাসার মোটিভেশনাল গল্প।
- বাস্তব শিক্ষনীয় গল্প।
- ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প।
- ইসলামিক ছোট গল্প।
১. কষ্টের জীবনে সফলতার গল্প
অংকের শিক্ষক একটি অংক দিয়ে বললোঃ তোদের
মধ্যে যে অংকটি পারবে তাকে আমি এক জোড়া জুতা
গিফট করবো।
সকল ছাত্র অংকটি সঠিক
উত্তর দিলো।
শিক্ষকঃ আমিতো একজনকে জুতো দিতে পারবো। একটা কাজ কর, লটারী করি।
বাক্সের মধ্যে তোরা তোদের নাম আর রোল নম্বর লিখে দে।
ছাত্ররা রোল নাম/নম্বর লিখে বাক্সে রাখলো। শিক্ষক বাক্স একটু ঝাঁকিয়ে চোখ বন্ধ করে একটি কাগজ তুললেন।
শিক্ষকঃ আমি কি নামটি পড়বো?
ছাত্ররা একত্রে বললোঃ পড়েন স্যার।
পুরো ক্লাশ Pin drop silence
শুধু শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ।
শিক্ষক পড়লেনঃ
আব্দুল। রোল নম্বর ১
ছাত্ররা হাত তালি দিয়ে ফার্স্ট বয়কে অভিনন্দন জানালো।
শিক্ষক পরের দিন এক জোড়া জুতো নিয়ে এসে বললেনঃ তোরা সকলে মিলে জুতা ওকে পড়িয়ে দে।
টিচার্স রুমে ঐ শিক্ষকের চোখে পানি দেখে সহকারী শিক্ষক জিজ্ঞাসাঃ স্যার, আপনার চোখে পানি কেনো।
শিক্ষক জুতোর ঘটনা খুলে বলে, বললোঃ আব্দুল ক্লাশে একমাত্র ছাত্র যে কিনা, খালি পায় ক্লাশে আসে।
আমি ওর কথা চিন্তা করে কঠিন অংক দিলাম। সবাই অংকটি সঠিক উত্তর দিলো। সবচেয়ে অবাক লাগলো, লটারীর বাক্স খুলে দেখি সকল ছাত্রই তাদের স্ব স্ব নাম
নাম না লিখে, লিখেছিলো, আব্দুল, রোল ১। যাতে করে জুতো জুড়া আব্দুল পায়।
সেই ছাত্রটি
A. P. J. Abdul Kalam
Former President of India
২.মোটিভেশনাল কথাবার্তা
…………………..
মুনজেরিন শহীদ নিজে সারাদিন পড়ালেখা করে অক্সফোর্ডে গেসে এবং তার সিজি অনেক হাই।
বাট আমারে আপনারে পরামর্শ দেওয়ার সময় অনেকসময়ই উনারা বলবে, আরে এতো পড়তে হয় না, অমুক কোর্সটা করলেই তুমিও চ্যালচ্যালাইয়া এই করতে পারবা, সেই করতে পারবা। প্যারা নাই, চিল।
আমার আব্বু একটা কথা বলতো, লেখাপড়াও একটা ইবাদত। এবং এই ইবাদাতের ভারটা তোমার নিজের বহন করতে হবে, আরেকজন কী বললো, সেইটা শুনে কখনও নিজের রাস্তা ঠিক করবা না।
আপনার টিউশন মাস্টার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিবে যাতে ঐ পরামর্শে তার টিউশনিটা অন্তত বাচে। মুনজেরিন বা আয়মান সাদিকদের পরামর্শ জুড়ে থাকবে বিজনেস, তাদের লক্ষ্য আপনাকে অক্সফোর্ডে চান্স পাওয়ানো না, বরং তাদের লক্ষ্য হইতেসে আপনাকে তাদের কোর্সগুলো ধরে ধরে গেলানো। কারণ এইগুলার উপরেই তাদের বিজনেসটা টিকে আছে।
কাজেই, ঐ যে কম পড়তে বলা, পরামর্শটা আপনাকে স্টুডেন্ট হিসেবে না, দেওয়া হয় ক্লায়েন্ট হিসেবে। এই জিনিসটা মাথায় রাখা সবসময়ই জরুরি।
অনলাইন একদিকে যেমন সবকিছু সহজ করসে, আরেকদিকে তেমন এক বস্তা গার্বেজ আইনাও আমাদের সামনে ফালাইয়া দিসে। এই গার্বেজগুলা পার্সোনাল লাইফে যা ই হোক, বিজনেসের ফিল্ডে আইসা হইসে একেকটা বিরাট বিরাট ধান্দাবাজ। এমনকি গ্রামের পোলাপাইনরে ইনসিস্ট করে করে ব্রিটিশ ইংলিশ শেখানোর কোর্সে ভর্তি করানো হইতেসে।
এদের ফাঁদে না পড়ার সবচে বড় সূত্রটা সক্রেটিস বলে গেসে অনেক আগেই। নো দাইসেল্ফ। নিজেকে আগে জানেন। নিজের ক্যাপাবিলিটি আগে শিওর হন। ঈগল আইসা আপনাকে বললো, আরে তুমি তো চেষ্টা করলে আমার চেয়েও বেশি আকাশে উড়তে পারবা, আর আপনি নিজে শালিক হইয়া ঝাপ দিলেন, ঐটা তো আর হইলো না, তাই না?
কেউ আপনাকে অক্সফোর্ড দেখাইলে, হার্ভার্ড দেখাইলে আপনার আগে উচিত নিজের থেকে সার্চ দিয়ে দিয়ে দেখা। এভারেজ কেমন প্রোফাইল ওখানে যায়, সেইটার সাথে নিজের প্রোফাইলের তুলনা করা। তারপর আপনি নিজেই ডিসিশন নিতে পারবেন, আসলেই আপনার ওখানে যাওয়ার সম্ভাবনা কতটুক।
বাংলাদেশের কোন পেইড কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে ইউটিউবে ঐ সেইম কন্টেন্টটাই সার্চ দেন। কোর্সেরাতে সার্চ দেন। ১০০% কোর্স ফ্রিতে পাওয়ার কথা। ঐগুলাই করে ফেলেন, আপনার প্রবলেম সলভ হয়ে যাওয়ার কথা।
ক্যারিয়ার রিলেটেড প্রশ্নগুলোর ক্ষেত্রে কোন সেলিব্রিটি কী বললো, সেইটা না শুইনা নিজের সিনিয়রদের কাছে থেকে শুনেন। ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড আর ফাইন্যান্সিয়াল কন্ডিশন ভালোভাবে বললে টিচার আর সিনিয়ররাই আপনাকে সবচে ভালো গাইডলাইনটা দিতে পারবে। অনেক সময় নিজের বন্ধুও হেল্প করতে পারে, যারা জানে আর কী।
এর বাইরে অনলাইনে বা অফলাইনে যারাই আপনাকে সোনার বাটি রূপার বাটি দেখাইতে চাইবে, হোক সে অক্সফোর্ডের বা স্ট্যানফোর্ডের, এদের চে একশো হাত দূরে থাকেন।
কম পড়ে, কম পরিশ্রম করে কোনদিন ভালো কিছু কেউ পায় নাই। যদি কেউ দাবি করে সে কম পরিশ্রম করেই অক্সফোর্ড হার্ভার্ড জয় করে ফেলেছে, তাহলে নিশ্চিত করেই ধরে নিতে পারেন, সে অসৎ, মিথ্যাবাদী এবং ভন্ড।
~Sadiqur Rahman Khan
২.ভালোবাসার মোটিভেশনাল গল্প
বইন আমার পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে যাচ্ছে দিনদিন।
সারাদিন অনেক মোটিভেশন দিই। কিন্তু না, সে এসব শোনার পাত্রি নয়। কিছু বললেই বলে, “দেখো আপু, আমার এতো মোটিভেশন ভালো লাগে না, কপালে থাকলে ভালো রেজাল্ট এমনেই হবে। “
বড় বোন হিসেবে তার পড়াশোনার দায়িত্ব পরেছে আমার ঘাড়ে। উল্টাপাল্টা কিছু হলেই জানেন তো, “যত দোষ নন্দ ঘোষ”
এদিকে জানতে পারি, নিতু প্রেমে পড়েছে৷ ও নিজেই জানালো ব্যাপারটা। ছেলেটা আবার নাকি SMC ‘র স্টু। বোন আমার ঝোপ বুঝে ভালোই কোপ মারছে। হিতে বিপরীত হতে পারে বলে এসব ব্যাপারে বাবা-মাকে জানালাম না। বললাম এসব পরে হবে, আগে ভালো কোনো যায়গায় চান্স পেতেই হবে।
দেখতাম মাঝে মধ্যে পড়ার সময় ফোন টিপে আর মুচকি মুচকি হাসে। বলতাম, এভাবে চলবে না, তোকে ভালো কিছু করতেই হবে। শুনিয়ে দিলাম গোটা চারেক মোটিভেশন৷ কিন্তু কাজ হলো না।
DU admission test এর প্রায় এক মাস আগে লক্ষ্য করলাম মন মরা ভাব৷ কারণ জানতে চাইলাম৷
বললো, “শাহরিয়ার বলেছে, DU তে চান্স না পাইলে রিলেশন কন্টিনিউ করবে না “।
–হুম ঠিকই তো বলেছে ; তুই ওকে দেখিয়ে দে। সাইন্স নিয়ে পড়লে তুই DMC তেও চান্স পাবার যোগ্য ছিলি।
।
সুখবর , বোন আমার DU তে চান্স পাইছে। subject ও আশানুরূপ। কিন্তু নিতু আমার সাথে বেশ ক দিন হলো ভালোভাবে কথা বলছে না।
ওকে বলার আগেই ও কেমনে যেন জেনে গেছে, “শাহরিয়ার শান্ত” নামক আইডিটা আমার ফেইক আইডি।
© Shopno Prohoree
৩.বাস্তব শিক্ষনীয় গল্প
ডাকাত আমার ঘরে আইসা ডাকাতি করে আমার নিজের উপার্জিত অর্ধেক সম্পদ নিয়া যাচ্ছিল।
আমি আহত হইয়া বললাম, ভাই আমার সম্পদ চুরি করতেছেন কেন? আমাকে তো বিপদে ফেলে দিচ্ছেন।
ডাকাত বলল, পাশের গ্রামের কলিমুদ্দিনরে চিনোস?
আমি বললাম, হ্যাঁ চিনি।
ডাকাত বলল, তোরে ডাকাতি করার পরেও তোর অবস্থা তার থেকে ভালো।
আমি বললাম, তো?
ডাকাত বলল, তুই কলিমুদ্দিনের চেয়ে ভালো আছিস তাই খুশি থাকবি। হাততালি দিবি।
আমি ভেবে দেখলাম আসলেই এখনো আমার অবস্থা কলিমুদ্দিনের চেয়ে ভালো। আমি খুশিতে হাততালি দিলাম। ডাকাত ভাইয়ের কদমবুসি করলাম।
– জয়নাল আবেদিন
৪.ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প
মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়।
দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।
কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়।
ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।
নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।
মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়,
17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে।
60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না।
90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়।
এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।
অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন –
মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়?
সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।
মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?
মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।
5 ফুট, 6 ফুট, 7 ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়।
এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।
অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।
প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত।
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)
৫.ইসলামিক ছোট গল্প
এক বন্ধুকে একদিন সন্ধ্যায় কফির নিমন্ত্রণ করেছিলাম। বন্ধু হেসে বলল,
– রিজিকে থাকলে ইনশাআল্লাহ কফি খেতে আসব।
একটু অবাক হয়ে বললাম,
– আমি সবসময় তোর মুখে এই লাইনটা শুনি। ধর্মীয় বিশ্বাস হতে বলিস নাকি কোন ঘটনা আছে?
বন্ধু একটু ইমোশনাল হয়ে গেল। বলল,
– কয়েক বছর আগের ঘটনা। মধ্যপ্রাচ্যের একটা দেশে অফিসের কাজে সংক্ষিপ্ত ট্যুরে গিয়েছিলাম। সেখানে অন্যান্য দেশের আরো কয়েকজন আমন্ত্রিত অতিথি এসেছিলেন। আমি একজন ইউরোপিয়ানকে নিয়ে হোটেল হতে একটা পোর্টে গিয়েছি। পোর্টে আমাদের কাজ সেরে ফেরার সময় ভদ্রলোক বললেন, আমার খুব ক্ষিদা পেয়েছে, আর খুব পিৎজা খেতে ইচ্ছা করছে।
বন্ধু একটু থেমে যোগ করল,
– আমরা মাঝপথে পিৎজা হাটের একটা আউটলেটে থেমেছি। উনি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন, আমি কাউন্টারে গিয়ে বিল শোধ করে দুইটা চিকেন পিৎজা অর্ডার করে উনার সামনে গিয়ে বসলাম।
মিনিট বিশেক পর ওয়েটার দুইটা চিকেন পিৎজা নিয়ে এলো। উনি চিকেন দেখে বললেন,
– আমার খুব ভেজিটেবল পিৎজা খেতে ইচ্ছা করছে। পাওয়া যাবে?
আমি আবার উঠে গিয়ে ভেজিটেবল পিৎজার দাম শোধ করে অর্ডার দিয়ে এলাম। ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে দেখে আমি ধীরে ধীরে আমার চিকেন পিৎজায় কামড় বসাচ্ছিলাম। ওয়েটার মিনিট পনেরো পরেই ভেজিটেবল পিৎজা নিয়ে এলো।
বিশ্বাস করবি না, এরপরই ভদ্রলোক বুকব্যথায় একপাশে কাত হয়ে গেলেন। তারপর সেই ডাবল চেয়ারে কাত হয়ে শুয়ে গেলেন। স্ট্রোক বা হার্ট এটাক আন্দাজ করে রেস্টুরেন্টে জানাতেই ওরা ইমার্জেন্সি কল করল।
৭ মিনিটে অত্যাধুনিক এম্বুলেন্স এসে হাজির। ১৭ মিনিটের মাথায় উনি শহরের সেরা হাসপাতালের সিসিইউতে। কিন্তু ডাক্তাররা ১৫ মিনিট চেষ্টা করেও বাঁচাতে পারলেন না। বয়স হয়েছিল মাত্র পঞ্চান্ন। উনি সম্ভবত হাসপাতালে আনার পথেই মারা গিয়েছেন।
বন্ধু শেষে একটু ভারী গলায় বলল,
– উনি খেতে চাইলেন, আমরা রেস্টুরেন্টে থামলাম। অর্ডার করলাম, পিৎজাও চলে এলো। চিকেন হলে হয়ত খাওয়া হয়ে যেত। কিন্তু উনি চেয়েছিলেন ভেজিটেবল পিৎজা খেতে। আমি দামও পরিশোধ করেছিলাম। পিৎজাও টেবিলে চলে এলো। কিন্তু সেই ভেজিটেবল পিৎজা উনি এক কামড়ও খেতে পারলেন না। আর কোনদিন খাওয়াও হবে না।
কারণ, সেই ভেজিটেবল পিৎজা উনার রিজিকে ছিল না!!
©Atique Ua Khan