Skip to content

kobitor

সেরা গল্পের ওয়েবসাইট

Connect with Us

Social menu is not set. You need to create menu and assign it to Social Menu on Menu Settings.

Categories

  • Golpo
  • Kobita
  • love story link
  • More Than Love
  • Picture Status
  • sad golper link
  • Uncategorized
  • অতৃপ্ত আত্মা
  • অনির কলমে আদ্রিয়ান
  • অন্তর্হিত কালকূট
  • অন্যরকম তুমি
  • অন্যরকম বউ
  • অরোনী তোমার জন্য
  • আত্মা
  • আমার তুমি
  • আমার তুমি সিজন ২
  • আমি পদ্মজা
  • আরশিযুগল প্রেম
  • ইট পাটকেল
  • ইসলামিক গল্প
  • উইল ইউ ম্যারি মি?
  • উপন্যাস
  • এক কাপ চা
  • এক প্রহর ভালোবাসা
  • এক মুঠো কাঁচের চুরি
  • এক মুঠো রোদ
  • এক সমুদ্র প্রেম
  • একটি ডিভোর্স লেটার
  • একটি রাতের গল্প
  • ওহে প্রিয়
  • কাঞ্চাসোনা
  • কালো বউ
  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প
  • কোথাও কেউ ভালো নেই
  • ক্যান্সার যুদ্ধ
  • ক্যামেলিয়া
  • খুন
  • ঘেউলের সংসার
  • চার আনার জীবন
  • চিঠি
  • চিত্ত চিরে চৈত্রমাস
  • চেম্বার কথন
  • জলনূপুর
  • জানা অজানা
  • জীবন যখন যেমন
  • জীবনি
  • জ্বিন রহস্য
  • টু ফাইভ এইট জিরো
  • ডার্ক সাইট অফ এ বিউটিফুল লেডি
  • ডিভোর্স
  • ডিভোর্স পেপার
  • তিনি আমার সৎ মা
  • তুমি অন্য কারো সঙ্গে বেঁধো ঘর
  • থ্রিলার নভেম্বর রেইন
  • দাম্পত্য সুখ
  • দেহ
  • দ্বিতীয় পুরুষ
  • দ্যা ব্লাক বুক
  • ধারাবাহিক গল্প লিংক
  • নবনী
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ
  • নীল চিরকুট
  • নীলার শাশুড়ী
  • নয়নে লাগিল নেশা
  • পরগাছা
  • পরবাসী মেঘ
  • পাপ
  • পিশাচ দেবী
  • পিশাচ পুরুষ
  • পুকুর রহস্য
  • পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা
  • প্রণয়ের আসক্তি
  • প্রতিশোধ
  • প্রাণি জগত
  • প্রিয়োসিনী
  • প্রেমাতাল
  • প্রেমিক অপ্রেমিকের গল্প
  • ফিরতি উপহার
  • ফুলসজ্জা
  • ফ্রিজ
  • বজ্জাত বউ
  • বন্ধু
  • বিচ্ছেদ
  • বিমূর্ত প্রতিশোধ
  • বিশ্বাস অবিশ্বাস
  • বিয়ের চাপ
  • বৃষ্টিময় প্রেম গল্প
  • বৃহন্নলার ডিভোর্স
  • বেপরোয়া ভালোবাসা
  • ভাড়াটিয়া
  • ভাবির সংসার
  • ভালোবাসা রং বদলায়
  • ভুতের গল্প
  • ভ্যাম্পায়ার বর
  • ভয়ংকর নির্জন
  • ভয়ঙ্কর সেই মেয়েটি
  • মায়াবতী
  • মুভি
  • মেঘে ঢাকা আকাশ
  • মেঘের দেশে প্রেমের বাড়ি
  • যেদিন তুমি এসেছিলে
  • যেদিন তুমি এসেছিলে সিজন ২
  • রানিং গল্প
  • রুম নম্বর ৯০৯
  • রূপকথা
  • রোদ শুভ্রর প্রেমকথন
  • রোমান্টিক অত্যাচার
  • লিংক+রিভিউ
  • লিখিত পরীক্ষা দিয়ে বিবাহ
  • লেখক
  • শিমুল ফুল
  • শিশির বিন্দু
  • শিশিরের আদ্র
  • শেষ
  • শেষ পেইজ
  • শ্রাবন আধারে তুমি
  • সঙ্কোচ
  • সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনে
  • স্যার i love you
  • হাসির গল্প
  • হীরের নাকফুল ও লাল বেনারসি
  • ১৬ বছর বয়স
  • ১৮ বছর বয়স
Primary Menu
  • Home
  • Picture Status
  • Blog
  • Kobita
    • পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা
  • লেখক
  • লিংক+রিভিউ
    • love story link
    • sad golper link
  • রানিং গল্প 2
    • জলনূপুর
    • অন্তর্হিত কালকূট
    • সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনে
    • ধারাবাহিক গল্প লিংক
    • মেঘের দেশে প্রেমের বাড়ি
    • এক মুঠো কাঁচের চুরি
    • নবনী
    • শেষ
    • শেষ পেইজ
    • বিমূর্ত প্রতিশোধ
    • শ্রাবন আধারে তুমি
    • লিখিত পরীক্ষা দিয়ে বিবাহ
    • কোথাও কেউ ভালো নেই
    • চিত্ত চিরে চৈত্রমাস
    • পরবাসী মেঘ
    • খুন
    • ভালোবাসা রং বদলায়
    • আত্মা
  • ভুতের গল্প
  • Golpo
    • জীবনি
    • ইসলামিক গল্প
    • প্রাণি জগত
    • জানা অজানা
    • হাসির গল্প
  • উপন্যাস
    • ওহে প্রিয়
    • ডার্ক সাইট অফ এ বিউটিফুল লেডি
    • স্যার i love you
    • বজ্জাত বউ
    • কিছু জোড়া শালিকের গল্প
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ
    • নয়নে লাগিল নেশা
    • প্রিয়োসিনী
    • চিঠি
    • বেপরোয়া ভালোবাসা
    • শিশিরের আদ্র
    • মায়াবতী
  • Home
  • Golpo
  • আমার পাপের জীবনি
  • Golpo
  • Picture Status

আমার পাপের জীবনি

alamin21 05/01/2023 1 min read
কাউকে ঠকালে কি হয়

আমার পাপের জীবনি

Table of Contents

  • আমার পাপের জীবনি
  • আমার পাপের জীবনি
  • আমার পাপের জীবনি
  • আমার পাপের জীবনি
  • Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

Nusrat Haq…. 

আমি নিজ হাতে আমার বোনের সংসার নষ্ট করেছি। আর এ দায় আমাকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে মৃত্যুর আগ পযন্ত। 

আমার ২ টা সন্তান তাও পঙ্গু মানুষে বলে এগুলো নাকি পাপের ফল। 

বোনের জামাইকে বিয়ে করার পর ভালো করে ৫ টা বছর ও সংসার করতে পারিনি। 

আলসার কিডনী ড্যামেজ  হয়ে    বিয়ের 6 বছর পরেই আমার স্বামী মারা যায়। 

সুখের আশায় বোনের ঘর ভেঙেছি  কিন্তু সুখ  আমাকে ধরা দিলো না। 

চলুন ঘুরে আজ থেকে ২০  বছর আগে…

আমরা ৩ বোন।। অভাবের সংসার ছিলো। বাবা ছোট বেলাই মারা যায়। 

তারপর কোন রকমে আমরা বড়ো হয়৷। 

আমি ছিলাম সবার ছোট। আমার বড়ো আপার বিয়ে হয় প্রণয় করে।তাও এক শহরের ছেলের সাথে। 

খুব ভালো ঘরে বিয়ে হয়। কোন কিছুর অভাব ছিলো না। 

আপার বিয়ে হওয়ার পর থেকে আমাদের সব অভাব অনটন কেটে যায়। 

আপা আমাদের খুব সাহায্য করতো। 

দুলাভাই ও আমাদের খুব সাহায্য করতো।।

যেখানে আমরা বছরের পর বছর ভালো জামা কাপড় পেতাম না। ঠিক মতো ভাত খেতে পেতাম সেই আমরাই মাসে ২ টা করে নতুন জামা নিতাম। 

বড়ো আপা বাসায় একা থাকতো। তো আমি আর মেজো বোন গিয়ে গিয়ে থাকতাম৷ 

মেজো বোন বেশি থাকতো না৷ 

আমিই বেশি থাকতাম বড়ো আপার কাছে। 

আমার আপার বিয়ের ২ বছর পার হয়ে যাচ্ছিলো কিন্তুু কোন বাচ্চা হচ্ছিলো না। 

এটা নিয়ে আমরা আম্মা আর মেজো আপা চিন্তা করলে ও আমি কখনও চিন্তা করতাম নাা। 

বড়ো আপার সুখের অভাব ছিলো না। 

দুলাভাই আপাকে যা চাইতো তা দিতো৷ 

আমার বয়স তখন ১৭ বছর আর মেজো আপার ১৯ বছর। 

বড়ো আপা তখন নিজের গহনা বিক্রি করে মেজো আপার বিয়ে দেয় এক প্রবাসী ছেলের কাছে। 

তো মেজো আপার বাসায় আমি তেমন যেতাম না। বড়ো আপার কাছেই থাকতাম। বড় আপার সব কাজই আমি করতাম। 

কিন্তুু তখন অবচেতন মন শুধু বড়ো আপার জায়গায় নিজেকে আবিস্কার করতাম। 

মাঝে মাঝে ভাবতাম ইশ দুলাভাই যদি আমার বর হতো৷ 

তাহলে খুব ভালো হতো৷ দুলাভাইকে কেন যেনো আমার খুব ভালো লাগতো। 

দুলাভাইকে আমার ভালোবাসা বোঝানোর জন্য ব্যকুল হয়ে উঠি আমি।

আপাদের রেসপন্স এর উপর নির্ভর করবে পরের পর্ব লিখবো কি না।

Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

আমার পাপের জীবনি

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

দ্বিতীয় ও তৃতীয় খন্ড

Nusrat Haq..

দুলাভাইকে ভালোবাসার আকুলতা দিন দিন বাড়তে থাকে। 

তাকে অনেক বেশি কেয়ার করা শুরু করলাম। আপুর চেয়ে অনেক বেশি।। 

এমনকি সে বাথরুমে ঢুকলে তার গায়ে পিঠে সাবান মেখে দিতাম।অনেক সময় আপু দুলাভাই রোমান্স করলে আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম। 

মাঝে মাঝে ঘুমিয়ে গেলে দুলাভাই উনাকে  চুমু দিতাম৷ 

একদিন আপু বাচ্চা হওয়ার জন্য স্বপ্নের ওষুধ খেতে আমাদের গ্রামে যায়। 

সকালে যায় বিকালে চলে আসবে।।

দুলাভাই সাধারণত একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠে ১১ টা কিংবা ১২ টার দিকে উঠে৷ 

তো দুলাভাই যখন ঘুমাচ্ছিলো আমি গিয়ে দুলাভাইকে চুমু দি। 

তো দুলাভাই আমাকে জড়িয়ে ধরে। 

চোখ বন্ধ অবস্থাতেই দুলাভাই আমাকে আপু মনে করে উনার ঠোঁট জোড়া দিয়ে আমার ঠোঁট গুলো আবদ্ধ করে নেই। 

আমি উূ করতেই দুলাভাই চোখ খুললেই আমাকে দেখেই জোরে ধাক্কা দিয়ে বলে তুমি এখানে। 

আমি কিছু না বলে ও রুম থেকে অন্যরুমে এসে বসে পড়ি। 

কতক্ষণ দুলাভাই আমাকে নাস্তা দিতে বলে। 

তো আমি তাকে নাস্তা দি। 

তখন সে আমাকে বলে কাজ টা কি ঠিক হয়েছে। 

আমি– ভাইয়া আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি। 

দুলাভাই– পাগল তুমি। 

আমি– ভাইয়া ভালোবেসে ফেলেছি আপনাকে এত কিছু বুঝি না আমি।। 

দুলাভাই– তোমার বোনে যদি ব্যাপার টা জানে কি হবে বলতে পারো তুমি।। 

আমি– যা হওয়ার হোক আমি কি করবো বলুন।। ভালোবেসে ফেলেছি তো। 

দুলাভাই– সত্যি কি তাই। 

আমি– হু। 

দুলাভাই — আমার জন্য কি করতে পারবে।। 

আমি– আপনার জন্য সব পারবো। 

দুলাভাই– তোমাকে কাছে পেতে চাই।।

আমি–হু আমি ও আপনার বাচ্চার মা হতে চাই। আপা তো এখনও একটা বাচ্চা ও দিতো পারলো না আপনাকে। 

দুলাভাই– তাহলে তুমি দাও৷ যেদিন তুমি আমাকে একটা বাচ্চা দিতে পারবে আমি যদি শুনি তুমি গর্ভবতী তাহলে সাথে সাথে বিয়ে করবো তোমাকে৷ 

আমি– আপনাকে পাওয়ার জন্য সব করতে পারি আমি।। 

দুলাভাই — কাছে এসো তাহলে। 

এ বলে সে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমার ঠোঁট জোড়া তার মধ্যে আবদ্ধ করলো। আমাকে নিয়ে গেলো অতল গভীর সমুদ্র। যেখানে শুধু আমরা ২ জন দুজনার শ্বাস-প্রশ্বাসের গরম বাতাস একজনের টা আরেক জন পাচ্ছি লাম।। 

আমার জীবনে তিনি ১ম পুরুষ হওয়াই আমি খুব ব্যাথা পাচ্ছি লাম। কিন্তুু এগুলো উপেক্ষা করে ও আমি তাকে কাছে পাওয়ার আনন্দে বিভোর। 

আর মনে মনে স্বপ্ন বুনে ছিলাম এ সংসার আর কিছু দিন পর আমার হবে। 

আমার পরিবার যদি আমাকে বিয়ে দেয় ও না কিন্তুু দুলাভাই এর মতো এত বড়লোক ছেলের কাছে দিতে পারবে না। 

রাতে আপা আসলো। 

আপাকে জিজ্ঞেস করছি আপা ওষুধ খেয়েছো। 

আপা– হু রে খেয়েছি। দোয়া করিস আল্লাহ যেনো আমাকে এবার একটা বাচ্চা দান করে। 

আমি– (মনে মনে বললাম আল্লাহ যেন কখনও তোমাকে বাচ্চা দান না করে)। জ্বি বোন দোয়াত সবসময় করি। 

আপা– তোর দুলাভাই কই খেয়েছে। 

আমি– বাহিরে গেছে আপা হু খেয়েছে। 

আপা — খুব ক্লান্তরে আমি আজকে। ভাত খেয়ে ঘুৃমাবো। কয়টা ভাত বেড়ে দে। তোর দুলাভাই আসলে দরজা খুলে ভাত বেড়ে দিস। 

আমি- আচ্ছা।

আপাকে ভাত বেড়ে দিলাম। আপা ভাত খেয়ে ঘুমাতে গেলো। 

রাত ১০ টার দিকে দুলাভাই আসলো। 

ভাইয়াকে বললাম ভাত দি। 

তিনি বললেন হু দাও। 

আমি ভাত দিলাম। তিনি ভাত খাচ্ছেন আর আমি তার পাশে বসে আছি। তাকে বললাম আমাকে কয়েকলোকমা খাইয়ে দিন। 

সে ১ম রাজি হলো না কিন্তুু তারপরেও দিলো। 

আমি তাকে বললাম আমাকে কিছু টাকা দিন জামা কিনবো জামা নেই। 

দুলাভাই– তাহলে আজ রাতে দরজা খোলা রেখো। 

আমি– আচ্ছা। 

তিনি আমাকে ২ হাজার টাকা দিলেন। 

রাতে আমি দরজা খোলা রাখলাম গভীর রাতে তিনি আমার রুমে আসলেন। 

কিন্তুু আমার পিরিয়ড হয়ে যাওয়াতে তার সাথে আর কিছু হলো না। 

পিরিয়ড হলে সাধারণত প্যাড এর কথা আপাকে বলি। 

আপা দুলাভাইকে দিয়ে আনাই। 

কিন্তুু পরেরদিন দুলাভাইকে বের হওয়ার সময় বললাম আসার সময় আমার জন্য প্যাড নিয়ে আসিয়েন। 

তিনি রাতে ঘরে ফেরার সময় ২ প্যাকেট প্যাড আনলেন। 

ইদানিং আপাকে দুলাভাই এর সাথে বেশি সময় কাটাতে দি না। 

দুলাভাই এর পাশে গেলে আপাকে বিভিন্ন অযুহাতে বিজি রাখার চেষ্টা করি। 

দুলাভাইয়কে তো আপা না থাকলে নাম ধরে ডাকি। নিজে থেকে তাকে চুমু দি। 

আসলে আমার হিতাহিত বোধ টুকু পযন্ত চলেগিয়েছে৷ 

দুলাভাইকে বের হওয়ার সময় এটা ওটা আনতে বলি আর তিনি ও নিয়ে আসেন। 

এমনকি টাকা পয়সা ও নি। 

পিরিয়ড শেষ হয়। তার সাথে প্রায়ই আমার শারীরিক সম্পর্ক হয় আপার অগোচরে। 

তার সাথে আপার প্রায় সময়ই খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে ঝগড়া বাঁধিয়ে দি। 

যা আপা বিন্দু মাএ বুঝতে পারে না কাজটা আমি করি। 

দুলাভাই যখন রাতে চুপিচুপি আমার কাছে আসে তখন দুলাভাইকে বলি আপা তো সারা দিন কোন কাজই করে না সারাদিন শুয়ে থাকে। 

আর আপনার পরিবার এর নামে আমার কাছে বদনামি করে। 

যদি ও এগুলো মিথ্যা কথা। প্রায়ই সময়ই দুলাভাইর কান আপার নামে বিষিয়ে তুলি। 

আর দুলাভাই ইদানীং আমাতে খুব বিভোর হয়ে গিয়েছে। 

কিন্তুু আমাকে বিয়ে করছে না। 

আমি কনসিভ করার চেষ্টা ও করছি। 

একবার দুলাভাই এর সাথে আপার ঝগড়া হলে আপা রাগ করে আমার এক খালার বাসায় চলে যায়। আমাকে যেতে বলে আমি অসুস্থতার অযুহাত দিয়ে যাই না। 

তখন আমার আর দুলাভাই এর সময়টা খুব ভালোকেটেছে৷ 

আপার রুমেই থাকতাম আমি৷ আপার যত রকমের শাড়ি আছে সব পড়তাম । 

রাতে ও এক সাথে ঘুমাতাম। 

দুলাভাই তো আমাকে সারা রাত ঘুমাতে ও দিতো না। 

শুধু জালাতন করতো। 

মনে মনে চাইতাম আপা আর কোন দিক না আসুক। 

কিন্তুু বিধিবাম ৫ দিন পর আবার চলে আসে আমার সুখ টা ও শেষ। 

Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

আমার পাপের জীবনি

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

৩য় খন্ড

Nusrat Haq 

আপা আসার পর আমাকে কান্না করে করে বলতে লাগলেন তোর দুলাভাই অনেক বেশি বদলে গেছে। আগে এমন ছিলো না। কি হয়েছে বুঝতেছিনা৷ 

আমি বললাম — কি জানি আমি ও কিছু বুঝতেছি। 

অতঃপর আপার সাথে সংসারিক কাজ কর্মে লেগে পড়লাম।

আপা প্রায় সময়ই বলতো যদি একটা বাচ্চা হতো তাহলে হয়তো সব ঠিক হয়ে যেতো। 

রাতে দুলাভাই ঘরে আসলে আপা দুলাভাইকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেয়। 

তুমি কেন এমন করছো আগে তো এমন ছিলে না। 

কি হয়েছে তোমার আমার কোথায় দোষ একটু বলোত। 

দুলাভাই– ছাড়তো এত ডং ভালো লাগছে না। 

দুলাভাই রুমে চলে যায়। আপা ও দুলাভাইর পেছন পেছন যায়। 

আমি তাদের রুমের বাহিরে কাজের অযুহাতে তাদের কথা আড়ি পেতে শুনছি।। 

আপা– আগে আমাকে বুকে জড়িয়ে রাখতে। রাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে না ঘুমালে নাকি তোমার ঘুম আসতো না। সেই তুমি এখন আমাকে একটু ও জড়িয়ে কেন ধরো না। 

দুলাভাই– এতদিনে একটা বাচ্চা ও তো দিতে পারো নি। 

ভালো লাগে না তোমার। 

অতঃপর দুলাভাই আমাকে ডেকে ভাত দিতো বললও। 

আমি টেবিলে ভাত বেড়ে দিলাম দুলাভাই কে৷ 

আপা দাঁড়িয়ে ছিলো তাই আর কিছু বলিনি৷ সে রাতে দুলাভাই আর আসলো না আমার রুমে। 

আপা-দুলাভাইর ঝড় ঝামেলাই কেটে গেলো আরো ২ মাস। 

২ মাস পর জানতে পারি আমি প্রেগন্যান্ট।। 

সাথে সাথে শিমুল মানে আমার দুলাভাইকে জানাই। 

তিনি আমাকে বাসা থেকে আপার কাছে মিথ্যা অযুহাত দিয়ে বের করে ডাক্তার কাছে নিয়ে গেলেন। 

পরীক্ষা করার দুলাভাই সিউর হয় আমি আসলেই প্রেগন্যান্ট।। 

এবার দুলাভাইকে আমি প্রেশার দিলাম বিয়ে করার জন্য। 

তিনি ভয় পাচ্ছিলেন আমাকে বিয়ে করতে। কিন্তুু তারপরে ও সেদিন কাজি অফিসে গিয়ে তার সাথে আমার ৭০ হাজার টাকা দেনমোহরে বিয়ে হয়। 

আমাকে একটা সোনার নাকফুল একজোড়া কানের দুল আর একটা চেইন কিনে দেয়। বিয়েতে তার কতগুলো ছোট ভাই সাক্ষী হিসেবে ছিলেন।। ওহ আমি শাড়ী পড়ে ছিলাম। কারণ বিয়েটাতো আমার ১ম ছিলো। 

বাসায় আসার পর ১ম এ দুলাভাই ঘরে ঢুকে। আপা রান্না ঘরে কাজ করছিলো। 

দুলাভাইকে দেখেই আপা বললও এত দেরি হলো। হাত মুখ ধুয়ে নাও তোমরা আমি ভাত দিচ্ছি। 

দুলাভাই এর পিছনে আমি ঢুকলাম৷ 

আপা আমাকে দেখে বললও কিরে শাড়ী পড়েছিস কাহিনী কি। 

দুলাভাই তখন আপাকে বললও আমরা বিয়ে করেছি। 

আপা — কি বলছো। 

দুলাভাই — হু আমি ওকে বিয়ে করেছি। ও গর্ভবতী। আমার সন্তানের মা। 

আপা– মানে কি এই তুই বল কি হয়েছে। 

আমি মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছি। 

 দুলাভাই– তোমরা দুবোন মিলেমিশে থাকো এ সংসারে তুমি তো আর বাচ্চা দিতে পারছো না। 

আপা– ছি ছি তুমি এত জঘন্য।। শেষে কিনা আমার বোনকে। 

আরে তোমাকে কি বলছি তুমি তো পরের ছেলে আর আমার নিজের আপন বোন আমার সংসারে আগুন জ্বালালো। 

আমি এত দিন যাকে বিশ্বাস করেছি আমার নিজের আপন বোন যাকে নিজে না পড়ে তাকে পড়িয়েছি খাইয়েছি দিনের পর দিন রেখেছি সেই বোন আমার বুকে ছুরি মারতে একটু ও হাত কাঁপলো না। 

হে রে তোদের কতদিনের সম্পর্ক.. 

দুলাভাই — তোমার জেনে লাভ নাই পথ ছাড়ো৷ 

দুলাভাই নিজের রুমে চলে গেলেন আর আমি ও নিজের রুমে চলে আসলাম। 

আপা আমার পিছন পিছন এসে বললও কয় দিনের সম্পর্ক তোদের..

আমি– শিমুল থেকে জিজ্ঞেস করো৷ 

বাহ বাহ নাম ধরে ও তো ডাকছোস দেখছি। 

আমি– জামাইকে নাম ধরেই ডাকে। 

আপা– আচ্ছা তোর লজ্জা করে নি আমার সংসার ভাঙতে। 

আমি– শিমুল কে জিজ্ঞেস করো। 

আপা আমার গালে চড় মারে। 

আমি চিৎকার করে কান্না করে উঠে বলি খবরদার আমাকে মারবি তোকে কোপাবো। 

আমি গর্ভবতী।।

শিমুল রুম থেকে বেরিয়ে এসে বললও তুমি ওরে মারছো কেন। দুজনে মিলেমিশে থাকতে পারলে থাকো না হলে রাস্তা মাপো। 

আমি ঝামেলা চাইনা। অচল মাল।। 

আপা সাথে সাথে কান্না করে দিয়ে বললও তোদের এসব কুকীর্তি আজ বহুদিন ধরে চলছে বুঝতে পেরেছি।। 

আল্লাহ তোদের বিচার করুক। তোদের মতো খারাপ প্রতারক দের সাথে আমি আর না। 

আর শিমুল তুই জানোয়ার আমাকে ডিভোর্স দিবি। 

এ বলে আপা তার রুমে গেলো। সে তার গহনা আর কয়েকটা জামা কাপড় নিয়ে বেরিয়ে গেলো। 

কোথায় গেলো সেটা আর জানি না। 

আপা চলে যাওয়ার পর খুব ভালোই সময় যাচ্ছিলো আমাদের। শিমুল আমাকে খুব কেয়ার করতো৷ 

—-+++——–++++++——-+++——-

আমি কখনও কল্পনা ও করতে পারিনি নিজের বোন আমার সাথে এ ভাবে প্রতারণা করবে৷ 

সত্যি কল্পনার বাহিরে ছিলো৷ 

এত দিন ঘরে আমি কাল সাপ পুষেছি দুধ কলা দিয়ে। 

উঠলাম দুর– সম্পর্কের এক ভাবির ঘরে।ভাবিকে সব বললাম। ভাবির আবার ৩ মেয়ে তার স্বামী মারা গেছে। 

ভাবী আমাকে বললও যতদিন ইচ্ছে থাকো। 

কিন্তুু ভাবীর কাছে থাকলাম না বেশি দিন। ৭ দিন এর মতো থেকে একটা বাসা ভাড়া নি। 

আমার মোটামুটি ১০ ভরির মতো গহনা ছিলো। ১ ভরি বিক্রি করে বাসা ভাড়া সহ যাবতীয় সব খরচ করি৷ 

মানুষিক ভাবে খুব ভেঙে পড়েছিলাম। 

কিন্তুু ভাবির মেয়ে গুলো এত ভালো ছিলো বলার মতো না। 

ভাবিটার পাশেই বাসা ভাড়া নি। তারা ও সময় টাতে আমাকে পুরোপুরি মানুষিক সাপোর্ট দেয়। 

কি করবো কিছু বুঝতেছিলাম না। কারণ কিছু একটা তো আমাকে করে খেতে হবে। 

রাতে আমার ঘুম আসতো না ঘুমের ওষুধ খেয়ে খেয়ে ঘুমাতাম। 

বাসার তেমন কারো সাথে যোগাযোগ করিনি৷ মাঝে মাঝে মাকে কল দিতাম। 

অবশেষে অনেক চিন্তা ভাবনা করে কিছু জমানো টাকা আর কিছু গহনা বিক্রি করে একটা দোকান ভাড়া নিয়ে কসমেটিকস এর দোকান দিলাম। 

ভাবির মেয়েরা এ ব্যাপারে আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। 

কেটে যায় ৩ মাস আমি ধীরে ধীরে ওই জানোয়ার টাকে ভুলতে শুরু করি। 

ব্যবসা আমার খুব ভালো চলছিলো। সারাদিন নিজেকে কাজের মাঝে ডুবিয়ে রাখতাম। 

——————————

আপা চলে যাওয়ার পর সুখেই সংসার করছিলাম৷ 

শিমুলকে খুব চাপ দিচ্ছিলাম আপাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য৷ 

কিন্তুু সে সেটা করছিলো না৷ 

আমি তাকে অনেক আত্মহত্যার ভয় দেখালে তখন সে আমাদের বিয়ের ৫ মাস পর আপাকে ডিভোর্স দেয়। 

যা কার্যকর হতে ৩ মাস সময় লাগে। 

৯ মাস  পর আমার একটা ছেলে হয় খুব সুন্দর। শিমুল খুব খুশি আমার ছেলে হওয়াতে। 

চলবে।।।।

সকলে রিয়েক্ট কমেন্ট করে সাথেই থাকুন। ভালো সাড়া পেলে পরবর্তী পর্ব শিঘ্রই পোস্ট করা হবে।

Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

আমার পাপের জীবনি

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

চতুর্থ খন্ড 

Nusrat Haq… 

আমার দোকান টা খুব ভালো চলছে। ডিভোর্স পেপার যখন পেয়েছিলাম হাতে একটুও খারাপ লাগে নি। কারণ ও না দিলে ও পরের মাসে আমি দিয়ে দিতাম৷ আল্লাহ একটা জানোয়ারের হাত থেকে আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। 

ও যদি আমার বোনের সাথে এসব কুকাজ না করে বাহিরের কারো সাথে করতো মনকে বুঝ দিতে পারতাম আসলে দোষ টা আমারই একটা উপযুক্ত মেয়েকে ঘরে রাখা। দয়া করে কেউ কখনও এমন করবেন না। আমি ওই জানোয়ার টাকে নিজের থেকে বেশি বিশ্বাস করতাম। কিন্তুু স্বরূপ এ প্রতিদান পেয়েছি আমি।। 

জানোয়ার টাকে ছেড়ে আসার ১ টা বছর পার হলো। মাকে মাসে মাকে টাকা পাঠাই। মেজ বোনটার একটা মেয়ে হয়েছে। তার জন্য মাসে মাসে কিছু দি কিন্তুু তাদের সাথে আমি দেখা করি না। 

আমার পাশের দোকানটা একটা সনি টিভির শো রুম ওখানে এসি টিভি সমগ্র ইলেকট্রনিকের জিনিস ওরা সেল  করে।।

তাদের সাথে সম্পর্ক আমার ভালো। দোকান টা আমার সামনা সামনি ছিলো। তাদের দোকানটা পুরোটা গ্লাসের ছিলো। তারা ভিতর থেকে সব দেখতে পেতো। 

কিন্তুু আমি বাহির থেকে তেমন কিছু দেখতে পেতাম না। 

আর আমার ওদিকে তাকানোর ও কোন ইচ্ছে ছিলো না।

ইদানীং একটা পুরুষ বয়স ৪২ এর মতো হবে।। তাকে আগে তেমন দেখিনি। 

কিন্তুু দেখি আমার সামনের দোকানটার ক্যাশে বসে থাকেন। 

আর তিনি দরজা খোলা রাখেন। 

তো বিষয় টা আমি তেমন আমলে নি না। প্রায় সময়ই তিনি আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন৷ 

তো একদিন সকালে দোকান খোলার সময় ওই দোকানের একটা ছেলেকে জিজ্ঞেস করি ইদানীং যেই লোকটা বসে থাকেন উনি কে হোন। 

তখন তিনি বলেন শো রুম টা উনার টাকা দিয়ে চলে। কিন্তুু উনি দেশের বাহিরে থাকেন। 

দেশে এসেছে ২ বছর পর। 

উনি দেশে আসলে মাঝে মাঝে বসেন। কিন্তুু এবার একটু বেশি কেন বসছে বুঝতেছিনা। 

আমি আর কথা বাড়ালাম না। কারণ আমার কাস্টমার এসেছে তাই। 

এদিকে আমার দোকানে কিছু মাল কিনতে হবে আমার কাছে তেমন টাকা নেই। 

আমার মেজ বোনের জামাই আমাকে ধার হিসেবে ২ লাখ টাকা দিলো। 

এ টাকা দিয়ে আমি দোকানে আরো অনেক মাল তুললাম। 

———————-

বাচ্চা হওয়ার পর ভালো আছি। কিন্তুু আত্মীয় স্বজনদের কাছে মুখ দেখাতে পারি না। সেটা শশুর বাড়ি কিংবা বাপের বাড়ি। 

সবাই বলে বোনের সংসার ভেঙে আমি সংসার করছি। 

আমার টাকা পয়সার অভাব নেই কিন্তুু সুখের বড্ড অভাব। 

আমার সব আছে কিন্তুু মানুষিক শান্তি না। আমার মা আমার সাথে কথা বলে না মেজো আপা বলে দিয়েছে তার সাথে যেন কখনও যোগাযোগ না করি কিংবা তার বাড়িতে না যায়।। 

আমি ও যাওয়ার চেষ্টা করিনি কখনও। 

শিমুল কে বাচ্চা উপহার দিয়েছি সেই বাবদে আমি তার থেকে বাড়িটা আমার নামে লিখিয়ে নিয়েছি। 

ইদানিং খেয়াল করি আমার বাচ্চা টা একটু অন্যরকম। একটু শব্দ হলে কিংবা কোন আওয়াজ হলে বাচ্চা আমার সেদিকে তাকাই না৷ 

আর ৫, ১০ টা বাচ্চার মতো তার আচরণ না৷ 

সে তেমন কান্না ও করে না। মুখ দিয়ে কোন শব্দ ও করে না। 

ডাক্তার দেখায়। ডাক্তার বলে মনে হয় বোবা হবে। তারপরে ও দেখেন অনেকে বয়সের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়। 

দিন যায় মাস যায় বাচ্চা কিন্তুু নরমাল হয়না। অনেক ডাক্তার আর চিকিৎসা দেওয়ার পরে ও ডাক্তাররা বলে দিয়েছে সে স্পেশাল চাইল্ড।। 

কি আর করার আমি হতভাগ্য মা মেনে নিতে পারি না। 

বিভিন্ন হুজুর কবিরাজ ঝাড়ফুঁক করাই কিন্তুু লাভ হয়না। 

আসলে যে জন্মগত ভাবে এমন আল্লাহ না চাইলে সে কখনও স্বাভাবিক বাচ্চা হতে পারে না। 

সবাই বলে এগুলো নাকি আমার বোনের অভিশাপ। 

কিন্তুু আমি এগুলো বিশ্বাস করি না কারণ পাছে লোকে অনেক কিছুই বলে তাদের কথা বিশ্বাস করতে নাই। 

আর আমি ও করি না। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কোন কিছু হয়না। 

বাচ্চা টা আমার এভাবেই বড় হতে লাগলো। আর আমি ও ২য় বাচ্চার জন্য চেষ্টা করতে লাগলাম। 

কিন্তু হচ্ছিলো না। 

এরমধ্যে আমার শিমুলের কাশির সাথে রক্ত যেতে লাগলো হঠাৎ করে।। 

আমি মনে করেছি এমনি৷ 

সে শুধু ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ আনে। কিন্তুু কোন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে না। 

দিন যায় মাস যায় সমস্যা টা বাড়তেই থাকে। 

তারপর একদিন সে ডাক্তার কাছে যায়। ডাক্তার তাকে অনেক গুলো টেস্ট দেয়। 

টেস্ট গুলোতে ধরা পড়ে খাদ্যনালীতে ক্যান্সার হয়েছে। 

রিপোর্ট টা দেখার পর আমার পায়ের নিচে মাটি নাই৷ 

আমি আবার ওই মাসে গর্ভবতী হয়। 

এ যেন মরার উপরে খাঁড়ার ঘা।

একদিকে তার চিকিৎসার জন্য দৌঁড়ানো অন্যদিকে আমার গর্ভকালীন সময়। 

তার কাছে ক্যাশ টাকা যা ছিলো সব শেষ করে ফেলেছে। 

অবশেষে একটা জমি বিক্রি করে। 

আর আমার বাচ্চা যেন এবার সুস্থ হয় তাই আমি কোন কিছুতে কমতি রাখি না। ভালো ভালো খাই ভালো ভালো ডাক্তার দেখাই ভিটামিন নি। 

ঝাড়ফুঁক করি। হাতে গলায় তাবিজ যাতে একটা সুস্থ বাচ্চা হয় আমার। 

————+++++————–

আমার দোকানের সামনের লোকটা এক দিন আমার দোকানে আসে সাথে আরোও কয়েকজন লোক তারা বিয়ের বাজার করতে এসেছে। তাই কসমেটিকস কিনতে এসেছে। 

সেদিন আমার খুব লাভ হয়। 

এরপর থেকে লোকটা প্রায়ই আমার দোকান থেকে এটা সেটা কিনতো। 

কথার ছলে একদিন লোকটার নাম জানতে পারি আসলাম। 

আমি আর ব্যাপারটা গুরুত্ব দি না। 

২ দিন পর পর লোকটা অনেক গুলে কাস্টমার নিয়ে আসতো আমার দোকান থেকে বিয়ের কসমেটিকস কেনার জন্য।। 

তো লোকটার সাথে সম্পর্ক টা আমার সহজ হয় টুকিটাকি কথা হয়। 

তার স্ত্রী বাচ্চা জন্ম দেওয়ার সময় মারা যায়। 

তাও ৭ বছর আগে। এখনও বিয়ে করেন নি। 

এরকম তার পারিবারিক কথা বলতে লাগলো আমি শুনতে লাগলাম। 

কারণ বিষয় টা আমি তেমন আমলে নি না। 

ওমা লোকটা একদিন আমার বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। আমার বাড়ির ঠিকানা কিভাবে পাই সেটা আমি জানি না। 

কিন্তুু আমার মায়ের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। 

আর লোকটা আমাকে দেখার জন্যই দোকানে বসে থাকতো। 

আমি বিয়ে করতে চাই না। তাকে সরাসরি না করে দিয়েছি। 

আসলেই আমি আর কখনও বিয়ে করতে চাই না। 

পুরুষ দের আর বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয়না। 

তিনি সিঙ্গাপুর চলে গেলেন। তিনি সিঙ্গাপুর প্রবাসী ছিলেন। 

এর পর তার বিষয়টা একদম মাথা থেকেই চলে যায়।

একদিন রাত ৩ টার দিকে আমার ফোনে একটা কল আসে বিদেশি নাম্বার। 

রিসিভ করি তখন তিনি পরিচয় দেন তিনি আসলাম। 

তখন সিঙ্গাপুরে সকাল। 

তো আমি তাকে ঝাড়ি দিয়ে বলি এত রাতে কেউ কল দেই আমাকে কল দিবেন না। 

তিনি দিনের পর দিন আমাকে কল দেয় আমি রিসিভ করি না। 

এভাবে কেটে যায় ১ বছর। তারপরেও তিনি আমাকে কল দিতেন। 

আস্তে আস্তে তার সাথে ভালো ভাবে টুকিটাকি কথা বলা শুরু করি। এবং আমি ও এক পর্যায়ে তার সাথে বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যায়।

আমাদের বিয়েটা মোবাইলে হয়। 

তিনি ৩ মাস পর দেশে আসবেন। আমাকে পাসপোর্ট করতে বললেন। 

আমি পাসপোর্ট কপি সহ কাবিন এবং প্রয়োজনীয় সব কিছু তাকে এক লোকের মাধ্যমে বিদেশে পাঠায়। 

তিনি সাথে সাথে আমার ভিসা লাগিয়ে ফেললেন। এবং ৩ মাস পর দেশে আসলেন আমার ভিসা সহ নিয়ে। 

———–

আল্লাহর অশেষ রহমতে আবার আরেকটা পুএ সন্তান জন্ম দিলাম। 

কিন্তুু আমার স্বামীর অবস্থা দিন দিন খারাপ থেকে খারাপ তরো হয়ে যাচ্ছে। 

শেষে তিনি আরো ২ টা জমি বিক্রি করে ভারতে গেলেন ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে।। 

১ বছর থাকবেন সেখানে। 

চলবে…

সকলে রিয়েক্ট কমেন্ট করে সাথেই থাকুন। ভালো সাড়া পেলে পরবর্তী পর্ব শিঘ্রই পোস্ট করা হবে।

Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

আমার পাপের জীবনি

৬ষ্ঠ খন্ড (শেষ) 

সত্য ঘটনা অবলম্বনে 

Nusrat Haq…… 

দিন তো আমার ভালোই যাচ্ছে।। বাচ্চা শাশুড়ি জা- ভাসুর সবাইকে নিয়ে হেসে খেলে আনন্দেই যাচ্ছে৷ 

এর মধ্যে আমি আমার স্বামীকে কোন অবিবাহিত আবার বান্ধবী কিংবা আমার আত্মীয় কারো সাথে কথা বলতাম না। 

মোট কথায় কঠোর নজর দারীতে রাখতাম তাকে। কিন্তুু বুঝতে দিতাম না। 

একদিন আমার মা দেশ থেকে আমাকে ফোন করে৷ 

আমি কল ব্যাক করি৷ 

জিজ্ঞেস করি কেমন আছো। তখন আমাদের প্রয়োজনীয় সব কথা শেষ করার পর মা আমাকে বলে

জানোস মা শিমুল মারা গেছে। 

আমি — ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না হি রাজিউন বলি৷। 

তখন মা তাদের সব কিছু আমাকে বলে। 

তখন আমি মাকে বলি মা আমি শিমুল আর শিমুলের বউকে মাফ করে দিয়েছি ওদের প্রতি কোন রাগ বা অভিযোগ নেই৷

তারপর মার থেকে শিমুল এর বউয়ের নাম্বার নি৷ 

শিমুল এর বউ বলছি এ কারণে তাকে আর ছোট বোন বলার ইচ্ছে আমার নেই৷ 

তারপর একদিন সময় করে আমি ওকে কল দি৷ 

রিং ২ বার হতেই রিসিভ করে। 

আমি হ্যালো বলতেই ও কান্না করে আমাকে বলে আপা আমাকে মাফ করেদিস।। 

আমার ভুলের জন্য আমি মাফ চাই৷ আপারে আমার জীবন শেষ। 

আমি– আমি তোকে মাফ করে দিয়েছি বিশ্বাস কর তুই যদি ও কাজ টা না করতি তাহলে আমি এত ভালো শশুর শাশুড়ী পেতাম না। 

ওখানে আমাকে শশুর বাড়ির কেউ তেমন দেখতে পারতো না শিমুল ছাড়া তাই আলাদা থাকতাম। 

দেখ আমার কারো প্রতি অভিযোগ নেই উল্টো তোদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ তোরা যদি এ কাজ টা করতি তাহলে বল আমি কি আজ সিঙ্গাপুরে থাকতাম। 

এত ভালো স্বামী পেতাম ২ টা সন্তান পেতাম৷ পেতাম না। 

শিমুল কে আল্লাহ জান্নাত দিক কারণ তোদের জন্য আজ আমার জীবনে এত সুখ। 

না হলে শিমুলের যত বড় রোগ হয়েছে ওটা আমাকেই ভোগ করতে হতো৷ 

আল্লাহ আমাকে জোর বাঁচান বাঁচিয়ে দিয়েছে। 

আপারে মাফ করে দিস। 

আমি– কোন অভিযোগ নেই  ।। তোর বাচ্চারা কেমন আছে। 

আছে কোন রকম। 

আমি- আচ্ছা ভালো থাকিস আমাকে আর কল দিস না কখনও। আর আমি তোর বাচ্চাদের জন্য ১০ হাজার টাকা দিবো এ মাসে।

আল্লাহ হাফেজ। 

এ বলে ফোন কেটে দিলাম৷ 

আর আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানালাম যে আল্লাহ তুমি যা করেছো ভালোর জন্য। 

আমার জায়ের ডেলিভারি পেইন উঠে গেছে হাসপাতালে নেওয়া হলো। 

আল্লাহর রহমতে আমার জায়ের একটা মেয়ে হলো৷ 

কি যে মিস্টি। 

আমি জাকে বললাম মেয়েটা আমাকে দিয়ে দাও৷ 

জা — নিয়ে যা তো কথা বলিস না। 

আমার জায়ের বয়স হওয়াতে বাচ্চা বুকের দুধ পাচ্ছি লো না।।

অনেক চিকিৎসা করে ও বুকের দুধ নামাতে পারে নাই। 

আমি আমার দুধ খাওয়াতাম মেয়েটাকে। 

—————————————————————————–

আমার এ অভিশপ্ত জীবন নিয়ে কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। 

তারপর ২ রুম নিজে রেখে আর বাকি ৩ রুম টাকার জন্য ভাড়া দিয়ে ফেলি আমি৷ 

এর মধ্যে একটা ব্যাচালর ভাড়া দি। 

তার সাথে আমার মাস কয়েক পর প্রণয় এর সম্পর্ক গড়ে উঠে। 

এবং তার সাথে বহুবার শারীরিক সম্পর্ক ও হয়। 

লোকটা বিয়ে করবে করবে বলে আমাকে বছরের পর পর বছর ঘুরাতে থাকে। 

একটা সময় তাকে বাধ্য করি আমাকে বিয়ে করার জন্য।

এবং আমাদের বিয়ে ও হয়। 

সে যা কামাতো সব আমাকে দিতো। ১ বছর সংসার করার পর সে আমাকে রেখে পালিয়ে যায়। 

তার বাড়ির যে ঠিকানা ছিলো সেটাতে খবর নিয়ো জানতে পারি সে আমাকে ভুল ঠিকানা দিয়েছে। 

এরপর সে আর আসে নি। 

জীবন থেকে অনেক গুলো বছর চলে যায়। 

বড়ো আপা সাহায্য করে আমাকে মাঝে মাঝে। 

আর আমি প্রতিবন্ধী সন্তান ২ টো কে নিয়ে আছি কোন রকম। 

আমার পাপ আমাকে ছাড়ে নি।। 

ভুলে ও আমার মতো ভুল কেউ করবেন না৷ 

কেমন হলো জানাবেন আপনাদের কমেন্ট আমার লেখার অনুপ্রেরণা জোগায়… 

সমাপ্ত

Kobitor.com গল্পের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Continue Reading

Previous: ক্যারিয়ার টিপস
Next: ব্রেকআপ হওয়ার পর কি করা উচিত

Related Stories

ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প ব্রেকআপ হওয়ার গল্প পিক
1 min read
  • Golpo
  • sad golper link
  • লিংক+রিভিউ

ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প

30/05/2023
একটি রাতের গল্প পর্ব ১ চাঁদের ছবি
1 min read
  • Golpo
  • sad golper link
  • উপন্যাস
  • একটি রাতের গল্প
  • ধারাবাহিক গল্প লিংক
  • ভুতের গল্প
  • রানিং গল্প
  • লিংক+রিভিউ

একটি রাতের গল্প পর্ব ১

30/05/2023
কাজিন রিলেটেড গল্পের লিংক বিয়ের পিক
1 min read
  • Golpo
  • love story link
  • sad golper link
  • উপন্যাস
  • ধারাবাহিক গল্প লিংক
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ
  • রানিং গল্প
  • লিংক+রিভিউ

কাজিন রিলেটেড গল্পের লিংক

29/05/2023

Recent Posts

  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ৩০
  • অন্তর্হিত কালকূট পর্ব ২০
  • নয়নে লাগিল নেশা পর্ব ৪
  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ২৯
  • ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প

Archives

  • June 2023
  • May 2023
  • April 2023
  • March 2023
  • February 2023
  • January 2023
  • December 2022
  • November 2022
  • October 2022
  • September 2022
  • August 2022
  • July 2022
  • June 2022
  • April 2022
  • January 2022
  • December 2021
  • October 2021
  • September 2021
  • August 2021
  • July 2021
  • June 2021

Categories

  • Golpo
  • Kobita
  • love story link
  • More Than Love
  • Picture Status
  • sad golper link
  • Uncategorized
  • অতৃপ্ত আত্মা
  • অনির কলমে আদ্রিয়ান
  • অন্তর্হিত কালকূট
  • অন্যরকম তুমি
  • অন্যরকম বউ
  • অরোনী তোমার জন্য
  • আত্মা
  • আমার তুমি
  • আমার তুমি সিজন ২
  • আমি পদ্মজা
  • আরশিযুগল প্রেম
  • ইট পাটকেল
  • ইসলামিক গল্প
  • উইল ইউ ম্যারি মি?
  • উপন্যাস
  • এক কাপ চা
  • এক প্রহর ভালোবাসা
  • এক মুঠো কাঁচের চুরি
  • এক মুঠো রোদ
  • এক সমুদ্র প্রেম
  • একটি ডিভোর্স লেটার
  • একটি রাতের গল্প
  • ওহে প্রিয়
  • কাঞ্চাসোনা
  • কালো বউ
  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প
  • কোথাও কেউ ভালো নেই
  • ক্যান্সার যুদ্ধ
  • ক্যামেলিয়া
  • খুন
  • ঘেউলের সংসার
  • চার আনার জীবন
  • চিঠি
  • চিত্ত চিরে চৈত্রমাস
  • চেম্বার কথন
  • জলনূপুর
  • জানা অজানা
  • জীবন যখন যেমন
  • জীবনি
  • জ্বিন রহস্য
  • টু ফাইভ এইট জিরো
  • ডার্ক সাইট অফ এ বিউটিফুল লেডি
  • ডিভোর্স
  • ডিভোর্স পেপার
  • তিনি আমার সৎ মা
  • তুমি অন্য কারো সঙ্গে বেঁধো ঘর
  • থ্রিলার নভেম্বর রেইন
  • দাম্পত্য সুখ
  • দেহ
  • দ্বিতীয় পুরুষ
  • দ্যা ব্লাক বুক
  • ধারাবাহিক গল্প লিংক
  • নবনী
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ
  • নীল চিরকুট
  • নীলার শাশুড়ী
  • নয়নে লাগিল নেশা
  • পরগাছা
  • পরবাসী মেঘ
  • পাপ
  • পিশাচ দেবী
  • পিশাচ পুরুষ
  • পুকুর রহস্য
  • পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা
  • প্রণয়ের আসক্তি
  • প্রতিশোধ
  • প্রাণি জগত
  • প্রিয়োসিনী
  • প্রেমাতাল
  • প্রেমিক অপ্রেমিকের গল্প
  • ফিরতি উপহার
  • ফুলসজ্জা
  • ফ্রিজ
  • বজ্জাত বউ
  • বন্ধু
  • বিচ্ছেদ
  • বিমূর্ত প্রতিশোধ
  • বিশ্বাস অবিশ্বাস
  • বিয়ের চাপ
  • বৃষ্টিময় প্রেম গল্প
  • বৃহন্নলার ডিভোর্স
  • বেপরোয়া ভালোবাসা
  • ভাড়াটিয়া
  • ভাবির সংসার
  • ভালোবাসা রং বদলায়
  • ভুতের গল্প
  • ভ্যাম্পায়ার বর
  • ভয়ংকর নির্জন
  • ভয়ঙ্কর সেই মেয়েটি
  • মায়াবতী
  • মুভি
  • মেঘে ঢাকা আকাশ
  • মেঘের দেশে প্রেমের বাড়ি
  • যেদিন তুমি এসেছিলে
  • যেদিন তুমি এসেছিলে সিজন ২
  • রানিং গল্প
  • রুম নম্বর ৯০৯
  • রূপকথা
  • রোদ শুভ্রর প্রেমকথন
  • রোমান্টিক অত্যাচার
  • লিংক+রিভিউ
  • লিখিত পরীক্ষা দিয়ে বিবাহ
  • লেখক
  • শিমুল ফুল
  • শিশির বিন্দু
  • শিশিরের আদ্র
  • শেষ
  • শেষ পেইজ
  • শ্রাবন আধারে তুমি
  • সঙ্কোচ
  • সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনে
  • স্যার i love you
  • হাসির গল্প
  • হীরের নাকফুল ও লাল বেনারসি
  • ১৬ বছর বয়স
  • ১৮ বছর বয়স

Trending News

কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ৩০ ফুল ও প্রজাপতির ছবি 1

কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ৩০

01/06/2023
অন্তর্হিত কালকূট পর্ব ২০ মেহজাবিন চৌধুরী পিক 2

অন্তর্হিত কালকূট পর্ব ২০

31/05/2023
নয়নে লাগিল নেশা পর্ব ৪ মেহজাবীন চৌধুরী পিক 3

নয়নে লাগিল নেশা পর্ব ৪

31/05/2023
কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ২৯ ফুল ও প্রজাপতির ছবি 4

কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ২৯

31/05/2023
ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প ব্রেকআপ হওয়ার গল্প পিক 5

ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প

30/05/2023
এক সমুদ্র প্রেম পর্ব ৫২ এক সমুদ্র প্রেম গল্প 6

এক সমুদ্র প্রেম পর্ব ৫২

30/05/2023
একটি রাতের গল্প পর্ব ১ চাঁদের ছবি 7

একটি রাতের গল্প পর্ব ১

30/05/2023

Categories

  • Golpo (246)
  • Kobita (36)
  • love story link (73)
  • More Than Love (18)
  • Picture Status (43)
  • sad golper link (22)
  • Uncategorized (12)
  • অতৃপ্ত আত্মা (14)
  • অনির কলমে আদ্রিয়ান (33)
  • অন্তর্হিত কালকূট (20)
  • অন্যরকম তুমি (58)
  • অন্যরকম বউ (6)
  • অরোনী তোমার জন্য (20)
  • আত্মা (5)
  • আমার তুমি (44)
  • আমার তুমি সিজন ২ (56)
  • আমি পদ্মজা (93)
  • আরশিযুগল প্রেম (65)
  • ইট পাটকেল (48)
  • ইসলামিক গল্প (8)
  • উইল ইউ ম্যারি মি? (10)
  • উপন্যাস (1,584)
  • এক কাপ চা (48)
  • এক প্রহর ভালোবাসা (20)
  • এক মুঠো কাঁচের চুরি (51)
  • এক মুঠো রোদ (50)
  • এক সমুদ্র প্রেম (57)
  • একটি ডিভোর্স লেটার (4)
  • একটি রাতের গল্প (8)
  • ওহে প্রিয় (49)
  • কাঞ্চাসোনা (15)
  • কালো বউ (35)
  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প (30)
  • কোথাও কেউ ভালো নেই (15)
  • ক্যান্সার যুদ্ধ (3)
  • ক্যামেলিয়া (36)
  • খুন (5)
  • ঘেউলের সংসার (4)
  • চার আনার জীবন (4)
  • চিঠি (1)
  • চিত্ত চিরে চৈত্রমাস (30)
  • চেম্বার কথন (45)
  • জলনূপুর (6)
  • জানা অজানা (2)
  • জীবন যখন যেমন (20)
  • জীবনি (8)
  • জ্বিন রহস্য (6)
  • টু ফাইভ এইট জিরো (4)
  • ডার্ক সাইট অফ এ বিউটিফুল লেডি (8)
  • ডিভোর্স (4)
  • ডিভোর্স পেপার (3)
  • তিনি আমার সৎ মা (8)
  • তুমি অন্য কারো সঙ্গে বেঁধো ঘর (42)
  • থ্রিলার নভেম্বর রেইন (4)
  • দাম্পত্য সুখ (14)
  • দেহ (8)
  • দ্বিতীয় পুরুষ (36)
  • দ্যা ব্লাক বুক (6)
  • ধারাবাহিক গল্প লিংক (32)
  • নবনী (9)
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ (337)
  • নীল চিরকুট (71)
  • নীলার শাশুড়ী (6)
  • নয়নে লাগিল নেশা (4)
  • পরগাছা (6)
  • পরবাসী মেঘ (4)
  • পাপ (3)
  • পিশাচ দেবী (5)
  • পিশাচ পুরুষ (11)
  • পুকুর রহস্য (4)
  • পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা (5)
  • প্রণয়ের আসক্তি (41)
  • প্রতিশোধ (3)
  • প্রাণি জগত (1)
  • প্রিয়োসিনী (29)
  • প্রেমাতাল (57)
  • প্রেমিক অপ্রেমিকের গল্প (32)
  • ফিরতি উপহার (2)
  • ফুলসজ্জা (20)
  • ফ্রিজ (15)
  • বজ্জাত বউ (45)
  • বন্ধু (5)
  • বিচ্ছেদ (20)
  • বিমূর্ত প্রতিশোধ (10)
  • বিশ্বাস অবিশ্বাস (7)
  • বিয়ের চাপ (10)
  • বৃষ্টিময় প্রেম গল্প (76)
  • বৃহন্নলার ডিভোর্স (12)
  • বেপরোয়া ভালোবাসা (50)
  • ভাড়াটিয়া (20)
  • ভাবির সংসার (59)
  • ভালোবাসা রং বদলায় (4)
  • ভুতের গল্প (17)
  • ভ্যাম্পায়ার বর (26)
  • ভয়ংকর নির্জন (5)
  • ভয়ঙ্কর সেই মেয়েটি (5)
  • মায়াবতী (36)
  • মুভি (11)
  • মেঘে ঢাকা আকাশ (16)
  • মেঘের দেশে প্রেমের বাড়ি (10)
  • যেদিন তুমি এসেছিলে (51)
  • যেদিন তুমি এসেছিলে সিজন ২ (46)
  • রানিং গল্প (442)
  • রুম নম্বর ৯০৯ (4)
  • রূপকথা (17)
  • রোদ শুভ্রর প্রেমকথন (63)
  • রোমান্টিক অত্যাচার (17)
  • লিংক+রিভিউ (96)
  • লিখিত পরীক্ষা দিয়ে বিবাহ (4)
  • লেখক (5)
  • শিমুল ফুল (52)
  • শিশির বিন্দু (7)
  • শিশিরের আদ্র (23)
  • শেষ (3)
  • শেষ পেইজ (9)
  • শ্রাবন আধারে তুমি (22)
  • সঙ্কোচ (7)
  • সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনে (8)
  • স্যার i love you (23)
  • হাসির গল্প (86)
  • হীরের নাকফুল ও লাল বেনারসি (5)
  • ১৬ বছর বয়স (44)
  • ১৮ বছর বয়স (32)

তালিকা

  • Home
  • Picture Status
  • Blog
  • Kobita
    • পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা
  • লেখক
  • লিংক+রিভিউ
    • love story link
    • sad golper link
  • রানিং গল্প 2
    • জলনূপুর
    • অন্তর্হিত কালকূট
    • সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনে
    • ধারাবাহিক গল্প লিংক
    • মেঘের দেশে প্রেমের বাড়ি
    • এক মুঠো কাঁচের চুরি
    • নবনী
    • শেষ
    • শেষ পেইজ
    • বিমূর্ত প্রতিশোধ
    • শ্রাবন আধারে তুমি
    • লিখিত পরীক্ষা দিয়ে বিবাহ
    • কোথাও কেউ ভালো নেই
    • চিত্ত চিরে চৈত্রমাস
    • পরবাসী মেঘ
    • খুন
    • ভালোবাসা রং বদলায়
    • আত্মা
  • ভুতের গল্প
  • Golpo
    • জীবনি
    • ইসলামিক গল্প
    • প্রাণি জগত
    • জানা অজানা
    • হাসির গল্প
  • উপন্যাস
    • ওহে প্রিয়
    • ডার্ক সাইট অফ এ বিউটিফুল লেডি
    • স্যার i love you
    • বজ্জাত বউ
    • কিছু জোড়া শালিকের গল্প
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ
    • নয়নে লাগিল নেশা
    • প্রিয়োসিনী
    • চিঠি
    • বেপরোয়া ভালোবাসা
    • শিশিরের আদ্র
    • মায়াবতী

Recent Posts

  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ৩০
  • অন্তর্হিত কালকূট পর্ব ২০
  • নয়নে লাগিল নেশা পর্ব ৪
  • কিছু জোড়া শালিকের গল্প পর্ব ২৯
  • ব্রেকাপ ভালোবাসার গল্প
  • Home
  • About us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • নীল ক্যাফের গল্প গ্রুপ

Copyright © All rights reserved by kobitor.com